খ্যাত বাঙালি
ইন্দুমাধব মল্লিক(১৮৬৯-১৯১৭)[৪৯] ইকমিক কুকারের আবিষ্কারক
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ(১৮৭০-১৯২৫)[৫৬] খ্যাত দেশনেতা
মাতঙ্গিনী হাজরা(১৮৭০-১৯৪২)[৭৩] গান্ধীবুড়ি স্বাধীনতা সংগ্রামী শহিদ
স্যার যদুনাথ সরকার(১৮৭০-১৯৫৮)[৮৯] ঐতিহাসিক
অতুলপ্রসাদ সেন(১৮৭১-১৯৩৪)[৬৪] কবি ও গীতিকার [’আ মরি বাংলাভাষা!‘ গানটি তাঁরই রচনা]
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৭১-১৯৫১)[৮১] জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের সন্তান, চিত্রশিল্পী ’অবন ঠাকুর ছবি লেখে‘ ও কথাসাহিত্যিক ক্ষীরের পুতুল, শকুন্তলা, বুড়ো আংলা তাঁর রচনা
মুন্সি আব্দুল করিম(১৮৭১-১৯৫৯)[৮৯] বাংলা সাহিত্য গবেষক
জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস(১৮৭২-১৯৩১)[৬০] ’বাঙ্গালা ভাষার অভিধান‘ প্রণেতা, বিশ বছরের একক প্রয়াস উত্তর প্রদেশের পুলিশ বিভাগের কর্মচারি
সরলাদেবী চৌধুরানী(১৮৭২-১৯৪৫)[৭৪] সমাজসংস্কারক রবীন্দ্রনাথের বোন স্বর্ণকুমারীদেবীর মেয়ে
অরবিন্দ ঘোষ[শ্রীঅরবিন্দ](১৮৭২-১৯৫০)[৭৯]বিপ্লবী নেতা, ও পরে যোগী দার্শনিক
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৭৩-১৯৩২)[৬০] গল্প-উপন্যাস লেখক
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী(১৮৭৩-১৯৬০)[৮৮] লেখিকা, প্রমথ চৌধুরীর স্ত্রী
এ কে ফজলুল হক(১৮৭৩-১৯৬২)[৯০] অবিভক্ত বাংলার জননেতা শের-ই-বাঙ্গাল বহুমুখী কর্মপ্রয়াস অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী, পূর্বপাক প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষাব্রতী কোলকাতার লেডি ব্রাবোর্ন কলেজ, মৌলানা আজাদ কলেজ, বরিশালের চাখার কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন
উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী(১৮৭৫-১৯৪৬)[৭২] কালাজ্বরের ওষুধের উদ্ভাবক
সরলাবালা সরকার(১৮৭৫-১৯৬১)[৮৭] লেখিকা
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়(১৮৭৬-১৯৩৮)[৬৩] সবচেয়ে জনপ্রিয় অমর কথাশিল্পী দেবদাস তাঁর রচনা
হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ(১৮৭৬-১৯৬২)[৮৭] দৈনিক বসুমতী পত্রিকার সম্পাদক
হরিনাথ দে(১৮৭৭-১৯১১)[৩৫] বহুভাষাবিদ পণ্ডিত কলেজ অধ্যক্ষ, কোলকাতায় ইম্পিরিয়াল লাইব্রেরির(বর্তমানে ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার) গ্রন্থাগারিক
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৩৮)[৬২] ’রবি-রশ্মি‘ গ্রন্থের লেখক
করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৫৫)[৭৯] কবি
হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৭৭-১৯৫৬)[৮০] পঃবঃ রাজ্যপাল, ক.বি. ইংরেজির অধ্যাপক, স্বাধীন ভারতের সংবিধান পরিষদের সহ-সভাপতি জন্ম খ্রিস্টান পরিবারে
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার(১৮৭৭-১৯৫৭)[৮১] শিশু সাহিত্যিক, ’ঠাকুরমার ঝুলি‘ সংকলক
মুকুন্দ দাস(১৮৭৮-১৯৩৪)[৫৬]
যজ্ঞেশ্বর দে চারণ কবি দোকানদার ছিলেন
যতীন্দ্রমোহন বাগচি(১৮৭৮-১৯৪৮)[৭১] কবি
কুলদারঞ্জন রায়(১৮৭৮-১৯৫০)[৭৩] শিশু সাহিত্যিক
সুবলচন্দ্র মিত্র(১৮৭৯-১৯১৩)[৩৫] অভিধানকার
সুবোধ মল্লিক(১৮৭৯-১৯২০)[৪২] দেশনায়ক
ইন্দিরা দেবী(১৮৭৯-১৯২২)[৪৪] লেখিকা
অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ(১৮৭৯-১৯৪০)[৬২] বহুভাষাবিদ পণ্ডিত ও নানা বিচিত্র বিষয়ের অভিধানকার
সরোজিনী নাইডু(১৮৭৯-১৯৪৯)[৭১] দেশনেত্রী, ইংরেজিতে কবিতা লিখে খ্যাত পিতা ঢাকার অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায়
উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৭৯-১৯৫০)[৭২] দৈনিক বসুমতীর সম্পাদক
যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯১৫)[৩৫] বাঘা যতীন ওড়িশার বুড়ি বালাম নদীর তীরে স্বাধীনতা সংগ্রামে পুলিশের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে আহত ও পরদিন মৃত্যু অল্প বয়সে নিজের নাম লিখতেন -- জ্যোতিন
বেগম রোকেয়া(১৮৮০-১৯৩২)[৫৩] বাংলার নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ
বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯৪৩)[৬৪] বিপ্লবী, রাশিয়ার লেনিনগ্রাদ ছিল প্রধান কর্মক্ষেত্র ফ্রান্স, জার্মান, রাশিয়া যান সরোজিনী নাইডুর ভাই
রাসবিহারী বসু(১৮৮০-১৯৪৫)[৬৬] স্বাধীনতা সংগ্রামী, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রথম সংগঠক ১৯১২-তে দিল্লির বড়লাটকে হত্যার চেষ্টায় জড়িত ছিলেন
বারীণ ঘোষ(১৮৮০-১৯৫৯)[৮০] শ্রীঅরবিন্দের ছোট ভাই বিপ্লবী
ক্ষিতিমোহন সেন(১৮৮০-১৯৬০)[৮০] রবীন্দ্রানুরাগী বিশ্বভারতীর আশ্রমিক রাজশেখর বসু(১৮৮০-১৯৬০)[৮০] ’
পরশুরাম‘ বিজ্ঞানের লোক কিন্তু বাংলাভাষার চর্চায় নিবেদিত বাংলা অভিধান ’চলন্তিকার‘ সংকলকছোট ভাই মনোবিদ গিরীন্দ্রশেখর বসু বাংলা লাইনো টাইপের প্রবর্তক
খগেন্দ্রনাথ মিত্র(১৮৮০-১৯৬১)[৮১] অধ্যাপক, সাহিত্যিক
গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৮০-১৯৬২)[৮২] বিষ্ণুপুর ঘরানার ধ্রুপদী গায়ক
বাসন্তী দেবী(১৮৮০-১৯৭৪)[৯৫] দেশবন্ধুর স্ত্রী ও রাজনৈতিক সহযোগী মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানি(১৮৮০-১৯৭৬)[৯৭] চিনপন্থী জাতীয়তাবাদী নেতা শেষ জীবনে বাংলাদেশে ছিলেন
সতীশচন্দ্র দাশগুপ্ত(১৮৮০-১৯৭৯)[১০০] গান্ধীবাদী নেতা
দেশপ্রাণ বীরেন্দ্রনাথ শাসমল(১৮৮১-১৯৩৪)[৫৪] জননেতা
উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়(১৮৮১-১৯৬০)[৮০] সাহিত্যিক
শরৎচন্দ্র পণ্ডিত(১৮৮১-১৯৬৮)[৮৮] দাদা ঠাকুর প্রখ্যাত হাস্যরসিক লেখক
অর্ধেন্দুকুমার গঙ্গোপাধ্যায়[ও সি গাঙ্গুলি](১৮৮১-১৯৭৪)[৯৪]শিল্পসমালোচক
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত(১৮৮২-১৯২২)[৪১] কবি
গুরুসদয় দত্ত(১৮৮২-১৯৪১)[৬০] ব্রতচারী আন্দোলনের প্রবর্তক
নলিনীরঞ্জন সরকার(১৮৮২-১৯৫৩)[৭২] কেন্দ্রীয় ও রাজ্য মন্ত্রী
অনুরূপা দেবী(১৮৮২-১৯৫৮)[৭৭] লেখিকা
নন্দলাল বসু(১৮৮২-১৯৬৬)[৮৫] চিত্র শিল্পী
কুমুদরঞ্জন মল্লিক(১৮৮২-১৯৭০)[৮৯] কবি
নিরুপমা দেবী(১৮৮৩-১৯৫১)[৬৯] লেখিকা
চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য(১৮৮৩-১৯৬১)[৭৯] তাঁর উদ্যোগে রবীন্দ্ররচনা খণ্ডে খণ্ডে প্রকাশ শুরু
স্বামী প্রজ্ঞানানন্দ(১৮৮৪-১৯২১)[৩৮] সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে বিপ্লবী
প্রফুল্লকুমার সরকার(১৮৮৪-১৯৪৪)[৬১] আনন্দবাজার পত্রিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা
ভিক্ষু শীলভদ্র(১৮৮৪-১৯৫৫)[৭২] বৌদ্ধ শ্রমণ
সত্যচরণ লাহা(১৮৮৪-১৯৮৪)[১০১] পক্ষিতত্ত্ববিদ
যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত(১৮৮৫-১৯৩৩)[৪৯] স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা
সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত(১৮৮৫-১৯৫২)[৬৮] খ্যাত দার্শনিক
উল্লাসকর দত্ত(১৮৮৫-১৯৬৫)[৮১] বিপ্লবী প্রথমে মৃত্যুদণ্ড, পরে যাবজ্জীবন, জীবনের শেষদিকে মুক্তি
মহম্মদ শহীদুল্লাহ(১৮৮৫-১৯৬৯)[৮৫] বাংলাভাষা গবেষক, পণ্ডিত, অধ্যাপক
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৮৬-১৯৩০)[৪৫] প্রত্নতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক
কান্তিচন্দ্র ঘোষ(১৮৮৬-১৯৪৮)[৬৩] বাংলায় ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ অনুবাদক
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত(১৮৮৬-১৯৭১)[৮৬] তিনিই পূর্বপাকিস্তানে বাংলাভাষাকে
রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব দেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী, পাক
বাহিনীর হাতে নিহত
নেলী সেনগুপ্ত(১৮৮৬-১৯৭৩)[৮৮] নেলী গ্রে, ব্রিটিশ জননেতা যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তের স্ত্রী ভারতের জাতীয় আন্দোলনে জড়িয়ে ছিলেন
যাদুগোপাল মুখোপাধ্যায়(১৮৮৬-১৯৭৬)[৯১] ডাক্তার, বিপ্লবী যুগান্তর দলের নেতা
কানাইলাল দত্ত(১৮৮৭-১৯০৮)[২২] বিপ্লবী শহিদ ফাঁসিতে মৃত্যু
সুকুমার রায়(১৮৮৭-১৯২৩)[৩৭] শিশু সাহিত্যিক সত্যজিৎ রায়ের বাবা আবোল তাবোল তাঁর রচনা
বিনয়কুমার সরকার(১৮৮৭-১৯৪৯)[৬৩] অর্থনীতিবিদ,ভাষাবিদ, লেখক
গিরীন্দ্রশেখর বসু(১৮৮৭-১৯৫৩)[৬৭] মনস্তত্ত্ববিদ চিকিৎসক, মনোবিজ্ঞানের ইংরেজি, বাংলা বইয়ের লেখক রাজশেখর বসুর(পরশুরাম) ছোট ভাই
বিপিনবিহারী গাঙ্গুলি(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] বিপ্লবী
মানবেন্দ্রনাথ রায়(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য বিপ্লবী, আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের নেতা
যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত(১৮৮৭-১৯৫৪)[৬৮] ইঞ্জিনিয়ার, কবি
প্রফুল্ল চাকি(১৮৮৮-১৯০৮)[২১] বিপ্লবী
বেণীমাধব বড়ুয়া(১৮৮৮-১৯৪৮)[৬১] ভারততত্ত্ববিদ, পালি ও বৌদ্ধশাস্ত্রে পণ্ডিত
সুরেশচন্দ্র মজুমদার(১৮৮৮-১৯৫০)[৬৩] বাল্যবন্ধু প্রফুল্লকুমার সরকারের সঙ্গে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে আনন্দবাজার পত্রিকা প্রকাশ করেন
মোহিতলাল মজুমদার(১৮৮৮-১৯৫২)[৬৫] সমালোচনা সাহিত্যে খ্যাত
নির্মলচন্দ্র চন্দ্র(১৮৮৮-১৯৫৩)[৬৬] বঙ্গরাজনীতির পঞ্চপ্রধানের একজন
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর(১৮৮৮-১৯৬১)[৭৪] কৃষিবিজ্ঞানী, বিশ্বভারতীর প্রথম
উপাচার্য, রবীন্দ্রনাথের পুত্র
বিধানচন্দ্র রায়(১৮৮৮-১৯৬২)[৭৫] চিকিৎসক, পঃবঃ মুখ্যমন্ত্রী
হেমেন্দ্রকুমার রায়(১৮৮৮-১৯৬৩)[৭৬] শিশুসাহিত্যিক
নরেশচন্দ্র মিত্র(১৮৮৮-১৯৬৮)[৮১] অভিনেতা
অনুকূল ঠাকুর(১৮৮৮-১৯৬৯)[৮২] ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ’সৎসঙ্ঘ‘-এর প্রতিষ্ঠাতা
যামিনী রায়(১৮৮৮-১৯৭২)[৮৫] যুগপ্রবর্তক অনন্য চিত্রশিল্পী
রমেশচন্দ্র মজুমদার(১৮৮৮-১৯৮০)[৯৩] ঐতিহাসিক
ক্ষুদিরাম বসু(১৮৮৯-১৯০৮)[১৯] ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথম শহিদ ফাঁসি ১০ আগস্ট, ১৯০৮
শরৎচন্দ্র বসু(১৮৮৯-১৯৫০)[৬২] দেশনেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্রের দাদা শিশিরকুমার ভাদুড়ি(১৮৮৯-১৯৫৯)[৭১] নট্যাচার্য
ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী(১৮৮৯-১৯৭০)[৮২] স্বাধীনতা সংগ্রামী
নরেন্দ্র দেব(১৮৮৯-১৯৭১)[৮৩] লেখক স্ত্রী রাধারানী দেবীও সুকবি
মুজফ্ফর আহমদ(১৮৮৯-১৯৭৩)[৮৫] ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম সূচনাকার
কালিদাস রায়(১৮৮৯-১৯৭৫)[৮৭] কবি
নলিনীকান্ত সরকার(১৮৮৯-১৯৮৪)[৯৬] গায়ক, লেখক, হাস্যরসিক
ভীমভবানী(১৮৯০-১৯২২)[৩৩] ভবেন্দ্রমোহন সাহা মল্লবীর সার্কাসের খেলোয়াড়
এস ওয়াজেদ আলি(১৮৯০-১৯৫১)[৬২] লেখক ’সেই ট্রয্ডিশন সমানে চলেছে‘
অসিতকুমার হালদার(১৮৯০-১৯৬৪)[৭৫] চিত্রশিল্পী ও শিল্পশিক্ষক
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী(১৮৯০-১৯৬৪)[৭৫] লেখক
হাসান শাহেদ সুরাবর্দি(১৮৯০-১৯৬৫)[৭৬] ভাষাতত্ত্ববিদ, চারুশিল্পী
ক.বি.অধ্যাপক, রাশিয়াতে অধ্যাপনা করেন,বহুদেশের রাষ্ট্রদূত,৩০টি ভাষায়
জ্ঞানমৃত্যু করাচিতে
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়(১৮৯০-১৯৭৭)[৮৮] আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ভাষাতাত্ত্বিক
ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়(১৮৯১-১৯৩৬)[৪৬] বিপ্লবী, আমেরিকান ইংরেজি সাহিত্যিক
কিরণশঙ্কর রায়(১৮৯১-১৯৪৯)[৫৯] রাজনীতিবিদ কংগ্রেস নেতা
ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯১-১৯৫২)[৬২] বাংলা সাহিত্যের গবেষক
শিশিরকুমার মিত্র(১৮৯১-১৯৬৩)[৭২] বিজ্ঞানী শিক্ষক
কালিদাস নাগ(১৮৯১-১৯৬৬)[৭৫] ভারত তত্ত্ববিদ
দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী(১৮৯১-১৯৭৫)[৮৫] ভাস্কর
সীতারামদাস ওঙ্কারনাথ(১৮৯১-১৯৮২)[৯২] প্রবোধ চট্টোপাধ্যায় উচ্চমার্গের সাধক
প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ(১৮৯১-১৯৮৯)[৯৯] গান্ধীবাদী, পঃবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
হোসেন শহিদ সুরাবর্দি(১৮৯২-১৯৬৩)[৭২] ভারত উপমহাদেশের নেতা ভারত বিভাগের
পূর্বে ১৯৪৬-এ অবিভক্ত বাংলার প্রধান মন্ত্রী হন, পরে পাকিস্তানের নেতা
শেষে অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী[১৯৫৬] আয়ুব খাঁর সামরিক শাসনের
কালে রাজনীতি বিচ্ছিন্ন, পরে লেবাননের রাজধানী বেরুটে মৃত্যু
শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯২-১৯৭০)[৭৮] সাহিত্য সমালোচক
গোবর গুহ(১৮৯২-১৯৭২)[৮১] মল্লবীর
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়(১৮৯২-১৯৮৫)[৯৪] রবীন্দ্রজীবনীকার
নীলরতন ধর(১৮৯২-১৯৮৬)[৯৫] বিজ্ঞানী
সূর্য সেন(১৮৯৩-১৯৩৪)[৪১] মাস্টার দা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নেতা, গ্রেপ্তার ও পরে ফাঁসি হয়
অকুতোভয় সংগঠক বিপ্লবী
স্বামী প্রণবানন্দ(১৮৯৩-১৯৪১)[৪৯] ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা
মেঘনাদ সাহা(১৮৯৩-১৯৫৬)[৬৪] শিক্ষক বিজ্ঞানী, তার পরিকল্পনা মতো স্বাধীন
ভারতের বহু প্রকল্প গড়ে ওঠে আধুনিক ভারতের পঞ্জিকা সংস্কারক
কৃষ্ণচন্দ্র দে(১৮৯৩-১৯৬২)[৭০] গায়ক, দৃষ্টিহীন
ফণিভূষণ বিদ্যাবিনোদ(১৮৯৩-১৯৬৮)[৭৬] বড় ফণি যাত্রা জগতের প্রবাদপুরুষ
প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ(১৮৯৩-১৯৭২)[৮০] রবীন্দ্রসান্নিধ্যধন্য পরিসংখ্যানবিদ
অমল হোম(১৮৯৩-১৯৭৫)[৮৩]রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যধন্য সাংবাদিক
ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়(১৮৯৩-১৯৭৮)[৮৬] ডি জি চারু শিল্পী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
কালীকিঙ্কর সেনগুপ্ত(১৮৯৩-১৯৮৬)[৯৪] কবি
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৫০)[৫৭] ’পথের পাঁচালি‘ গ্রন্থের লেখক
জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ(১৮৯৪-১৯৫৯)[৬৬] বিজ্ঞানী, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৬১)[৬৮] অধ্যাপক, গায়ক, শিক্ষাব্রতী
খাজা নাজিমুদ্দিন(১৮৯৪-১৯৬৪)[৭১] অবিভক্ত বাংলার দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী, অবিভক্ত পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল, ও প্রধানমন্ত্রী
সত্যেন্দ্রনাথ বসু(১৮৯৪-১৯৭৪)[৮১] বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী
সুধীররঞ্জন দাশ(১৮৯৪-১৯৭৭)[৮৪] ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
দেবপ্রসাদ ঘোষ(১৮৯৪-১৯৮৫)[৯২] শিক্ষাবিদ, অঙ্কে পণ্ডিত, বাংলা বানান নিয়ে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে বিতর্কে খ্যাত
বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৪-১৯৮৭)[৯৪] বভম লেখক হাস্যরসিক
হেমন্তকুমার সরকার(১৮৯৫-১৯৫২)[৫৮] স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্রের বাল্য বন্ধু
বরদা উকিল(১৮৯৫-১৯৬৭)[৭৩] অঙ্কন শিল্পী
মুকুল দে(১৮৯৫-১৯৮৯)[৯৫] অঙ্কন শিল্পী
রাধাবিনোদ পাল(১৮৯৬-১৯৬৭)[৭২] আইনবিদ আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক হিসেবে অন্যদের বিরুদ্ধে গিয়ে জাপানকে যুদ্ধাপরাধ থেকে মুক্তি দেন
কাজি আবদুল ওদুদ(১৮৯৬-১৯৭০)[৭৫] সুলেখক
অহীন্দ্র চৌধুরী(১৮৯৬-১৯৭৪)[৭৯] মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের অভিনেতা
গোষ্ঠ পাল(১৮৯৬-১৯৭৬)[৮১] ফুটবল খেলোয়াড়
আনন্দময়ী মা(১৮৯৬-১৯৮২)[৮৭][পিতা বিপিনবিহারী ভট্টাচার্য]সন্ন্যাসিনী
শশধর দত্ত(●--১৯৫২)[] রোমাঞ্চ কাহিনি ’দস্যুমোহন‘ সিরিজের লেখক
সুভাষচন্দ্র বসু(১৮৯৭- ● [১৯৪৫])[৪৯ ৼ] নেতাজি বিশ্বখ্যাত দেশনায়ক
মোতাহার হোসেন(১৮৯৭-● )[] পণ্ডিত, বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক বঙ্কিম মুখোপাধ্যায়(১৮৯৭-১৯৬১)[৬৫] কমিউনিস্ট নেতা
পরিমল গোস্বামী(১৮৯৭-১৯৭৬)[৮০] লেখক, সাংবাদিক
ত্রিপুরাশংকর সেনশাস্ত্রী(১৮৯৭-১৯৮০)[৮৪] লেখক, শিক্ষাব্রতী
দিলীপকুমার রায়(১৮৯৭-১৯৮০)[৮৪] গান ও কীর্তনে খ্যাত দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের পুত্র
নীতীন বসু(১৮৯৭-১৯৮৬)[৯০] সিনেমা পরিচালক
প্রবোধচন্দ্র সেন(১৮৯৭-১৯৮৬)[৯০] বাংলা ছন্দ পণ্ডিত
প্রফুল্লচন্দ্র সেন(১৮৯৭-১৯৯০)[৯৪] পি.সি.সেন পঃবঃ মুখ্যমন্ত্রী
সাহানাদেবী(১৮৯৭-১৯৯০)[৯৪] গায়িকা, শ্রীঅরবিন্দের শিষ্য
রাধারমণ মিত্র(১৮৯৭-১৯৯২)[৯৬] কোলকাতা বিষয়ে গবেষক
সুকুমার সেন(১৮৯৮-১৯৬৩)[৬৬] স্বাধীন ভারতের প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার
তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৮-১৯৭১)[৭৪] সাহিত্যিক ’গণদেবতার‘ লেখক
দেবকীকুমার বসু(১৮৯৮-১৯৭১)[৭৪] প্রথম যুগের চলচ্চিত্রকার
বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায়(১৮৯৮-১৯৭৪)[৭৭] সাংবাদিক
ক্ষীরোদ নট্ট(১৮৯৮-১৯৭৫)[৭৮] ঢোলবাদক
কাজি নজরুল ইসলাম(১৮৯৮-১৯৭৬)[৭৯] বিদ্রোহী কবি, গীতিকার
অতুল বসু(১৮৯৮-১৯৭৭)[৮০] শিল্পী
ইন্দুবালা দেবী(১৮৯৮-১৯৮৪)[৮৭] গায়িকা
তুষারকান্তি ঘোষ(১৮৯৮-১৯৯৪)[৯৭] ইংরেজি ’অমৃতবাজার পত্রিকা‘ ও বাংলা কাগজ ’যুগান্তর‘-এর সম্পাদক
জীবনানন্দ দাশ(১৮৯৯-১৯৫৪)[৫৬] রূপসী বাংলার কবি বাংলা কবিতার নব দিগন্তের সূচনাকারী
তুলসী চক্রবর্তী(১৮৯৯-১৯৬১)[৬৩] চলচ্চিত্র অভিনেতা
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়(১৮৯৯-১৯৭০)[৭২] লেখক ’ঝিন্দের বন্দী‘-র লেখক, গোয়েন্দা কাহিনির ব্যোমকেশ চরিত্রের স্রষ্টা
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়(১৮৯৯-১৯৭৯)[৮১] বনফুল লেখক
১৯০০খ্রিস্টাব্দ__
সন্তোষকুমার মিত্র(১৯০০-৩১)[৩২] স্বাধীনতা সংগ্রামের শহিদ
ছবি বিশ্বাস(১৯০০-৬২)[৬৩] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
সজনীকান্ত দাস(১৯০০-৬২)[৬৩] কবি, গীতিকার ’শনিবারের চিঠি‘-র সম্পাদক
লীলা রায়(১৯০০-১৯৭০)[৭১] দেশনেত্রী
উদয়শঙ্কর(১৯০০-৭৭)[৭৮] নৃত্যশিল্পী
মহম্মদ কুদরত-ই-খুদা(১৯০০-৭৭)[৭৮] রসায়ন বিজ্ঞানী শেষ জীবন বাংলাদেশে
নির্মলকুমারী মহলানবিশ(১৯০০-৮১)[৮২] রানি মহলানবিশ রবীন্দ্রসান্নিধ্য ধন্য
আঙ্গুরাবলা(১৯০০-৮৪)[৮৫] গায়িকা
সুকুমার সেন(১৯০০-৯২)[৯৩] ভাষাতত্ত্ববিদ, চিন্তাশীল লেখক
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৫৩)[৫৩] তেজস্বী দেশনেতা, শিক্ষাসংগঠক ক.বি. উপাচার্য
আব্বাসউদ্দিন আহমদ(১৯০১-৫৭)[৫৭] গায়ক
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত(১৯০১-৬০)[৬০] আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম পথিকৃৎ
নির্মলকুমার বসু(১৯০১-৭২)[৭২] নৃতত্ত্ববিদ
শিশিরকুমার মিত্র(১৯০১-৭৬)[৭৬] দার্শনিক, ইতিহাসবিদ, শিল্প সমালোচক
শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৭৬)[৭৬] লেখক
অমিয় চক্রবর্তী(১৯০১-৮৪)[৮৪] কবি
প্রমথনাথ বিশী(১৯০১-৮৫)[৮৫] প্র.না.বি. লেখক
অজয় মুখোপাধ্যায়(১৯০১-৮৬)[৮৬] স্বাধীনতা সংগ্রামী ও পঃবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী
মনোজ বসু(১৯০১-৮৭)[৮৭] সাহিত্যিক
সুনির্মল বসু(১৯০২-৫৭)[৫৬] শিশুসাহিত্যিক, ছড়াছন্দে বিশেষ দক্ষ
চিন্তাহরণ চক্রবর্তী(১৯০২-৭২)[৭১] পণ্ডিত শিক্ষাব্রতী
শিবরাম চক্রবর্তী(১৯০২-৮০)[৭৯] শিশু সাহিত্যিক, হাস্যরসের স্রষ্টা
চারুচন্দ্র চক্রবর্তী(১৯০২-৮১)[৮০] লেখক, ছদ্মনাম জরাসন্ধ
অখিল নিয়োগী(১৯০২-৯৩)[৯২] স্বপন বুড়ো শিশু সাহিত্যিক যুগান্তর দৈনিক পত্রিকার ছোটদের পাত্তাড়ির পরিচালক
রেজাউল করিম(১৯০২-৯৩)[৯২] শিক্ষাব্রতী, চিন্তাশীল লেখক
উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়(১৯০২-৯৭)[৯৬] ভ্রমণ সাহিত্যের লেখক
প্রমথেশ বড়ুয়া(১৯০৩-৫২)[৫০] চলচ্চিত্র পরিচালক ও অভিনেতা
জহর গঙ্গোপাধ্যায়(১৯০৩-৬৯)[৬৭] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
বিষ্ণুচরণ ঘোষ(১৯০৩-৭০)[৬৮] ব্যায়ামবিদ
যোগেশচন্দ্র বাগল(১৯০৩-৭২)[৭০] বাংলা সাহিত্য ও ভারত-ইতিহাসের গবেষক
জসিমুদ্দিন(১৯০৩-৭৬)[৭৪] পল্লীকবি
নীহাররঞ্জন রায়(১৯০৩-৮১)[৭৯] ঐতিহাসিক
রাইচাঁদ বড়াল(১৯০৩-৮১)[৭৯] সঙ্গীত সাধক
রাধারানী দেবী(১৯০৩-৮৯)[৮৭] কবি
যতীন্দ্রনাথ দাস(১৯০৪-২৯)[২৬] ইংরেজের জেলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ৬৩ দিন অনশন করে শহিদ হন
সৈয়দ মুজতবা আলি(১৯০৪-৭৪)[৭১] সাহিত্যিক
অতুল্য ঘোষ(১৯০৪-৮৬)[৮৩] রাজনৈতিক নেতা
প্রেমেন্দ্র মিত্র(১৯০৪-৮৬)[৮৩] কল্পবিজ্ঞান লেখক ’ঘনাদা‘ চরিত্রের স্রষ্টা
তিমিরবরণ[ভট্টাচার্য](১৯০৪-৮৭)[৮৪] সিনেমার সঙ্গীত পরিচালক
ধীরাজ ভট্টাচার্য(১৯০৫-●)[] বাংলা চলচ্চিত্রর প্রথম যুগের অভিনেতা
নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়(১৯০৫-৬৪)[৬০] লেখক
প্রভাবতীদেবী সরস্বতী(১৯০৫-৭২)[৬৮] লেখক
পঙ্কজকুমার মল্লিক(১৯০৫-৭৮)[৭৪] সংগীত শিল্পী
অনিলচন্দ্র ঘোষ(১৯০৫-৭৯)[৭৫] গীতার অনুবাদক ও ভাষ্যকার
প্রবোধকুমার সান্যাল(১৯০৫-৮৩)[৭৯] পরিব্রাজক সাংবাদিক
আবুল হাসানাত(১৯০৫-৮৫)[৮১] বাংলাভাষায় যৌনবিজ্ঞানের লেখক
বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র(১৯০৫-৯১)[৮৭] মহালয়ার ’মহিষাসুরমর্দিনী‘ সঙ্গীতালেখ্যের প্রধান ভাষ্যকার
ত্রিগুণা সেন(১৯০৫-৯৮)[৯৪] শিক্ষাব্রতী যাদবপুর ও বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ভারত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী
সতীনাথ ভাদুড়ি(১৯০৬-৬৫)[৬০] লেখকজাগরী, ঢোঁরাই চরিত মানস- গ্রন্থের লেখক
পাহাড়ী সান্যাল(১৯০৬-৭৪)[৬৯] চলচ্চিত্র অভিনেতা
শচীন দেববর্মণ(১৯০৬-৭৫)[৭০] গায়ক, সুরকার
রামকিঙ্কর বেইজ(১৯০৬-৮০)[৭৫] শিল্পী ও ভাস্কর তারঁ সৃষ্টি ’সাঁওতাল পরিবার‘
আবু সঈদ আইয়ুব(১৯০৬-৮২)[৭৭] রবীন্দ্র অনুরাগী বাংলা লেখক মাতৃভাষা বাংলা নয়
এনামুল হক(১৯০৬- ● ) গবেষক
জ্ঞানেন্দ্রনাথ মজুমদার(১৯০৭-৭৮)[৭২] চিকিৎসক
কৃষ্ণ কৃপালনি(১৯০৭-৯২)[৮৬] সিন্ধু প্রদেশের লোক, বাংলাকে ঘর করে
নিয়েছিলেন রাজনৈতিক নেতা, রবীন্দ্রনাথের দৌহিত্রী[কন্যার কন্যা] নন্দিতাকে
বিয়ে করেন
বিনয়কৃষ্ণ বসু(১৯০৮-৩০)[২৩] রাইটার্স অলিন্দ যুদ্ধ খ্যাত বিপ্লবী বিনয়-বাদল-দীনেশ
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়(১৯০৮-৫৬)[৪৯] প্রবোধকুমার লেখক
হেমেন্দ্রনাথ মজুমদার(১৯০৮-৫৭)[৫০] খ্যাত চিত্রশিল্পী
বুদ্ধদেব বসু(১৯০৮-৭৪)[৬৭] লেখক
সুচেতা কৃপালনি(১৯০৮-৭৪)[৬৭] দেশব্রতী নেত্রী বাবা সুরেন্দ্রনাথ মজুমদার,
জন্ম পাঞ্জাবে জাতীয়তাবাদী নেতা জে.বি. কৃপালনির সঙ্গে বিবাহ হয়
বন্দে আলি মিঞা(১৯০৮-৭৯)[৭২] কবি
জয়ন্তনাথ চৌধুরি(১৯০৮-৮৩)[৭৬] স্বাধীন ভারতের মেজর জেনারেল
রাধামোহন ভট্টাচার্য(১৯০৮-৮৩)[৭৬] সিনেমার অভিনেতা
পুলিনবিহারী সেন(১৯০৮-৮৪)[৭৭] রবীন্দ্রসাহিত্য বিশারদ
গজেন্দ্রকুমার মিত্র(১৯০৮-৯৪)[৮৭] লেখক, প্রকাশক
দেবিকারানী(১৯০৮-৯৪)[৮৭] ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সম্মানিত মহিলা
সঞ্জয় ভট্টাচার্য(১৯০৯-৬৯)[৬১] কবি সম্পাদক-- পূর্বাশা
ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়(১৯০৯-৭৭)[৬৯] গায়ক
সুবোধ ঘোষ(১৯০৯-৮০)[৭২] সাহিত্যিক, সাংবাদিক ’ভারত প্রেমকথা‘-র লেখক
বিষ্ণু দে(১৯০৯-৮২)[৭৪] কবি
আশুতোষ ভট্টাচার্য(১৯০৯-৮৪)[৭৬] অধ্যাপক, ছৌনাচের প্রচারক
সুমথনাথ ঘোষ(১৯০৯-৮৪)[৭৬] সাহিত্যিক, ’মিত্র ও ঘোষ‘ প্রকাশন সংস্থা গড়েন
শৈল চক্রবর্তী(১৯০৯-৮৯)[৮১] চিত্রশিল্পী, সাহিত্যিক
ক্ষিতীন্দ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য(১৯০৯-৯০)[৮২] শিশুসাহিত্যিক, রামধনু পত্রিকার সম্পাদক
আশাপূর্ণা দেবী(১৯০৯-৯৫)[৮৭] সাহিত্যিক
অরুণা আসফ আলি[গঙ্গোপাধ্যায়](১৯০৯-৯৬)[৮৮] দেশনেত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী
ফণিভূষণ মতিলাল(১৯১০-৭২)[৬৩] ছোট ফণি যত্রাশিল্পী
দুলালচন্দ্র মুখোপাধ্যায়(১৯১০-৭৮)[৬৯] অবধূত ’মরুতীর্থ হিংলাজ‘-এর লেখক
প্রমোদকুমার দাশগুপ্ত(১৯১০-৮২)[৭৩] সিপিআই(এম) দলের পঃবঃ সম্পাদক
রমা চৌধুরী(১৯১০-৯১)[৮২] শিক্ষাব্রতী
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার(১৯১১-৩২)[২২] বিপ্লবী, সূর্য সেনের শিষ্যা,
প্রধানশিক্ষিকা, গ্রেপ্তার এড়াতে পটাসিয়াম সায়ানাইড খেয়ে ২২ বছর বয়সে
আত্মহত্যা করেন
শশীভূষণ দাতগুপ্ত(১৯১১-৬৪)[৫৪] সমালোচক, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র(১৯১১-৭৭)[৬৭] লেখক
দেবব্রত বিশ্বাস(১৯১১-৮০)[৭০] জর্জ বিশ্বাস রবীন্দ্রসংগীত জনপ্রিয় করণের কাণ্ডারী
নীহাররঞ্জন গুপ্ত(১৯১১-৮৬)[৭৬] চিকিৎসক, লেখক
হাসিরাশি দেবী(১৯১১-৯৩)[৮৩] খ্যাত শিশু সাহিত্যিক
ভবতোষ দত্ত(১৯১১-৯৭)[৮৭] অর্থনীতিবিদ
সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ(১৯১২-৭১)[৬০] ঔপন্যাসিক, বাংলাদেশী
অশোককুমার সরকার(১৯১২-৮৩)[৭২] আনন্দবাজার পত্রিকার নামী সম্পাদক
দক্ষিণারঞ্জন বসু(১৯১২-৮৯)[৭৮] সাংবাদিক
কমল মিত্র(১৯১২-৯৩)[৮২] অভিনেতা
জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ(১৯১২-৯৭)[৮৬] সঙ্গীতজ্ঞ
প্রতুলচন্দ্র সরকার(১৯১৩-৭১)[৫৯] পি.সি.সরকার যাদু সম্রাট
দিনেশ দাস(১৯১৩-৮৫)[৭৩] কবি
কল্পনা যোশী[দত্ত](১৯১৩-৯৫)[৮৩] রাজনীতিক
সাধনা বসু(১৯১৪-৭৩)[৬০] নৃত্যশিল্পী, অভিনেত্রী
মৈত্রেয়ী দেবী(১৯১৪-৯০)[৭৭] লেখিকা, রবীন্দ্রস্নেহধন্য
চারু মজুমদার(১৯১৫-৭২)[৫৮] নকশাল আন্দোলনের সূচনাকার
অসিতবরণ(১৯১৫-৮৪)[৭০] চিত্র অভিনেতা
হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়(১৯১৬-৮১)[৬৬] লেখক
চিন্ময় লাহিড়ি(১৯১৬-৮৪)[৬৯] শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী
বিকাশ রায়(১৯১৬-৮৭)[৭২] চলচ্চিত্রে জটিল চরিত্রের অভিনেতা
সমর সেন(১৯১৬-৮৭)[৭২] কবি
কানন দেবী(১৯১৬-৯২)[৭৭] চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
নরেন্দ্রনাথ মিত্র(১৯১৭-৭৫)[৫৯] লেখক
কামাক্ষীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়(১৯১৭-৭৬)[৬০] লেখক
জয়নাল আবেদিন(১৯১৭-৭৬)[৬০] প্রবাদপ্রতিম দেশখ্যাত চিত্রকর
বিজন ভট্টাচার্য(১৯১৭-৭৮)[৬২] নাট্যকার
বিনয় ঘোষ(১৯১৭-৮০)[৬৪] গবেষক লেখক
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়[তারক](১৯১৮-৭০)[৫৩] সাহিত্যিক
রবীন মজুমদার(১৯১৮-৮৩)[৬৬] বাংলা চলচ্চিত্রের নায়ক, গায়ক
ইন্দ্র দুগার(১৯১৮-৮৯)[৭২] প্রখ্যাত চিত্রকর
সুবোধকুমার চক্রবর্তী(১৯১৮-৯২)[৭৫] ভ্রমণ সাহিত্যের লেখক
আবদুল হাই(১৯১৯-৬৯)[৫১] বাংলাভাষা গবেষক ও অধ্যাপক
সুপ্রভা সরকার(১৯১৯-৮৯)[৭১] নজরুল সংগীতের খ্যাত শিল্পী
মুজিবুর রহমান(১৯২০-৭৫)[৫৬] স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, পরে বিদ্রোহীদের হাতে নিহত
রাজেশ্বরী দত্ত(১৯২০-৭৬)[৫৭] রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
অখিলবন্ধু ঘোষ(১৯২০-৮৮)[৬৯] সংগীত শিল্পী
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়(১৯২০-৮৯)[৭০] সাহিত্যিক, সাংবাদিক
হেমন্তকুমার মুখোপাধ্যায়(১৯২০-৮৯)[৭০] প্রবাদপ্রতিম গায়ক
বালক ব্রহ্মচারী(১৯২০-৯৩)[৭৪] বীরেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী ’সন্তানদল‘ সংগঠক শিবদাস ঘোষ(১৯২১-৭৬)[৫৬] এসইউসি দলের প্রতিষ্ঠাতা
ফণীশ্বরনাথ রেণু(১৯২১-৭৭)[৫৭] ফণীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় হিন্দি ভাষায় লেখেনবিহারে জন্ম
আনন্দমূর্তিজি(১৯২১-৯০)[৭০] প্রভাতরঞ্জন সরকার আনন্দমার্গ সংঘের প্রতিষ্ঠাতা
সত্যজিৎ রায়(১৯২১-৯২)[৭২] আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত বিশ্বখ্যাত
চলচ্চিত্রকার ’পথের পাঁচালী‘,গুপী গাইন বাঘা বাইন, হিরক রাজার দেশে,
চারুলতা ইত্যাদি চলচ্চিত্রের নির্মাতা
নির্মলেন্দু চৌধরী(১৯২২-৮১)[৬০] লোকসঙ্গীত শিল্পী
হরিপদ ভারতী(১৯২২-৮২)[৬১] কলেজ অধ্যক্ষ, বাগ্মী
বিমল মিত্র(১৯২২-৯১)[৭০] লেখক
শফিউর রহমান(●--১৯৫২)[] পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকায় ১৯৫২-র ২১শে ফেব্রুয়ারি
বাংলা ভাষা আন্দোলনের শহিদ জন্ম হুগলি, লেখাপড়া বিবাহ কোলকাতায়
প্রাণতোষ ঘটক(১৯২৩-৭০)[৪৮] লেখক
মুনিরুজ্জমান(১৯২৪-৭১)[৪৮] শিক্ষাব্রতী, বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামের শহিদ
অহিভূষণ মালিক(১৯২৪-৮৬)[৬৩] ব্যঙ্গচিত্রশিল্পী
সমরেশ বসু(১৯২৪-৮৮)[৬৫] লেখক
সতীনাথ মুখোপাধ্যায়(১৯২৪-৯২)[৬৯] গায়ক
সবিতাব্রত দত্ত(১৯২৪-৯৫)[৭২] গায়ক, অভিনেতা
তরুণকুমার ভাদুড়ি(১৯২৪-৯৬)[৭৩] সাংবাদিক ও সাহিত্যিক
ঋত্বিক ঘটক(১৯২৫-৭১)[৪৭] চলচ্চিত্র পরিচালক
মুনীর চৌধুরী(১৯২৫-৭১)[৪৭] লেখক, ’মুনির অপটিমা‘ নামক বাংলা টাইপরাইটার কিবোর্ডের নক্সাকার বাংলাদেশ মুক্তিসংগ্রামের শহিদ
তৃপ্তি মিত্র(১৯২৫-৮৯)[৬৫] মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী
সুকান্ত ভট্টাচার্য(১৯২৬-৪৭)[২২] কবি
রফিকউদ্দিন(১৯২৬-৫২)[২৭] একুশে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২-র বাংলাভাষা আন্দোলনের শহিদ
তাজউদ্দিন আহমেদ(১৯২৬-৭৫)[৫০] স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
উত্তমকুমার(১৯২৬-৮০)[৫৫] বাংলা চলচ্চিত্রের খ্যাত অভিনেতা
শাহিদুল্লা কায়সার(১৯২৭-৭১)[৪৫] লেখক, বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা
নীলিমা সেন(১৯২৮-৯৬)[৬৯] রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
কিশোরকুমার(১৯২৯-৮৭)[৬০] গায়ক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
শ্যামল মিত্র(১৯২৯-৮৭)[৬০] গায়ক
উৎপল দত্ত(১৯২৯-৯৩)[৬৫] মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা
পান্নালাল ভট্টাচার্য(১৯৩০-৬৫)[৩৬] রামপ্রসাদী ও কীর্তন গায়ক
রফিকুল ইসলাম(●--১৯৭১)[] বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের নেতা, মুক্তিযুদ্ধে শহিদ
গীতা দত্ত(দৎ ?)(১৯৩১-৭১)[৪১] সুকণ্ঠী গায়িকা
বাহাদুর খাঁ(১৯৩১-৮৯)[৫৯] সরোদ বাদক
জহির রায়হান(১৯৩৩-৭২)[৪০] বাংলাদেশের বিশষ্ট লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক পাক ঘাতক সেনা বাহিনীর হাতে নিহত
অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়(১৯৩৩-৮৩)[৫১] অভিনেতা
শক্তি চট্টোপাধ্যায়(১৯৩৩-৯৫)[৬৩] কবি
জিয়াউর রহমান(১৯৩৬-৮১)[৪৬] বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেনাপতি, পরে নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি
আরতি সাহা(১৯৩৬-৯৪)[৫৯] ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রমকারী মহিলা সাঁতারু